বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট প্রাইস এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট বুকিং
আপনারা অনেকেই দেশের অভ্যন্তরে বিমানের টিকিট কাটার জন্য চিন্তা ভাবনা করছেন
আজকের এই পোস্টটি আপনাদের জন্যই এই পোস্টটিতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট
প্রাইস উল্লেখ করা হয়েছে । এছাড়াও আপনি আরো জানতে পারবেন বিমান বাংলাদেশ
এয়ারলাইন্স টিকেট এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট প্রাইস সম্পর্কিত
বিস্তারিত তথ্য।
এজন্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট প্রাইস এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
টিকেট সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানতে পোস্টে না টেনে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট প্রাইস
বাংলাদেশে অনেকগুলো বিমান পরিবহন সংস্থা রয়েছে এর মধ্যে বিমান বাংলাদেশ
এয়ারলাইন্স অন্যতম একটি বিমান পরিবহন সংস্থা। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স সহ
বাংলাদেশে আরো বিমান পরিবহন সংস্থা রয়েছে। নভোএয়ার এয়ারলাইন্স, ইউএস-বাংলা
এয়ারলাইন্স যেগুলো প্রতিনিয়ত আকাশ পথে তাদের প্যাসেঞ্জার পরিবহন করছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিট প্রাইস সাধারণত নির্ভর করে আপনার গন্তব্যস্থল
এর ওপর আপনার গন্তব্যস্থল যত বেশি হবে এবং আপনি সুযোগ-সুবিধা বেশি নিতে চাইলে
আপনাকে সে ক্ষেত্রে বেশি টিকিট প্রাইজ গুনতে হবে। যেমন ঢাকা টু আবুধাবি বিমান
বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকিট প্রাইস হলো প্রায় ৪৪ হাজার টাকা।
ঢাকা টু কাঠমান্ডু বিশ হাজার 633 টাকা। ঢাকা টু কুয়ালালামপুর ৪০ হাজার ৬৩৩ টাকা।
ঢাকা টু লন্ডন ২ লাখ ৬ হাজার টাকা প্রায়। ঢাকা টু জেদ্দা 60000173 টাকা প্রায়।
আশা করছি আপনি এয়ারলাইন্স টিকিট প্রাইস সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।
এছাড়াও আপনি যদি ভারতে যেতে চান তবে সেক্ষেত্রে ঢাকা টু কলকাতা টিকিট প্রাইস
হল ৭৬১৩ টাকা। সাধারণত বাংলাদেশের ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ঢাকাতে অবস্থিত
হওয়ায় প্রতিটি দেশের বাহিরে থেকে আসা বিমান এবং দেশে থেকে উড্ডয়ন করা বিমান
ঢাকা শাহজালাল ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে যাওয়া আসা করে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট
আপনি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিট সংক্রান্ত অনেক ধরনের তথ্য অনেক
ওয়েবসাইট কিংবা বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্মে পেয়ে যাবেন তবে সেক্ষেত্রে আপনি যদি
তাদের ফ্লাইট টিকিটের উপর ডিসকাউন্ট চান কিংবা বিভিন্ন ধরনের ফ্লাইট টিকিট
রিলেটেড ইনফর্মেশন জানতে।
তাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে পারেন কিংবা বিভিন্ন প্লাটফর্মে তাদের বিভিন্ন
অ্যাকাউন্ট রয়েছে সেগুলো ফলো করতে পারেন এর ফলে আপনি তাদের আপডেট ইনফরমেশন গুলো
খুব সহজেই জানতে পারবেন। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট সম্পর্কিত আপডেট
ইনফরমেশন পেতে
বিমান বাংলাদেশের ওয়েবসাইট
ভিজিট করতে পারেন। বিভিন্ন সময় তাদের বিভিন্ন অফার থাকে এই অফার গুলো যদি আপনি
লুফে নিতে পারেন তবে আপনি খুব সহজেই কম খরচে বিভিন্ন দেশে কিংবা দেশের
অভ্যন্তরে বিমানের ভ্রমণ করতে পারবেন।
বিমান টিকেট মূল্য 2023
বর্তমানে বিমান টিকেট মূল্য পূর্বের তুলনায় অনেক কম হয়ে এসেছে দেশের
অভ্যন্তরে অনেকগুলো এয়ারপোর্ট রয়েছে যেগুলোতে প্রতিনিয়ত বিমান চলাচল করে।
আপনি যদি দেশের অভ্যন্তরে বিমানে যাওয়া আসা করতে চান তবে সে ক্ষেত্রে ঢাকা টু
কক্সবাজার টিকেট প্রাইজ ৪০২৫ টাকা,ঢাকা টু সিলেট ৬ হাজার ৬০০ টাকা ,ঢাকা টু
সৈয়দপুর ৬ হাজার ৬৭০ টাকা,
ঢাকা টু যশোর ৫ হাজার ১১০ টাকা, ঢাকা টু রাজশাহী ৭ হাজার ১৭১ টাকা। ঢাকা টু
চট্টগ্রাম ২ হাজার ৯১০ টাকা। এই হলো দেশের অভ্যন্তরীণ বিমান এর টিকিট প্রাইস।
আপনি যদি দেশের বাইরে কোন দেশে যেতে চান তবে সে ক্ষেত্রে আপনার অনেক বেশি টাকা
গুনতে হবে বাংলাদেশের ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট ঢাকায় অবস্থিত।
যেটা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ঢাকা টু আবুধাবি টিকিট প্রাইস হলো ৪৩
হাজার ৪৭৬ । ঢাকা টু জেদ্দা ৬০ হাজার ১৭৩ টাকা, ঢাকা টু লন্ডন ২ লাখ ৬ হাজার টাকা
প্রায়, ঢাকা টু কুয়ালালামপুর ৪০ হাজার ৬৩৩ টাকা, ঢাকা টু সিঙ্গাপুর ৩২ হাজার
৭৫৪ টাকা প্রায়, ঢাকা টু দিল্লি ৯৫০১ টাকা। ঢাকা টু কুয়েত ৭১ হাজার ৬৩৩ টাকা।
কম দামে বিমান টিকেট
কম দামে বিমানের টিকিট কিনতে হলে আপনাকে কিছু পন্থা অবলম্বন করতে হতে পারে যেটা
হলো বিভিন্ন সময় বিভিন্ন এয়ারলাইন্স কোম্পানি রয়েছে যারা তাদের টিকিটের অফার
দেয় সেগুলো আপনি সবার আগে লিখে নিতে বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের
সাথে কানেক্টেড থাকতে পারেন।
মূলত সার্বিক পরিস্থিতি এবং যাত্রী বিভিন্ন ধরনের চাহিদার উপর নির্ভর করে বিমানের
টিকিটের দাম ওঠানামা করে সেজন্য ফ্লাইটের টিকিট মূল্য কখনো নির্ধারিত থাকে না।
যদি আপনি বিভিন্ন ধরনের ছুটির দিনে ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করেন তবে সে ক্ষেত্রে
আপনাকে ১০ থেকে ১৫ দিন বা তারও আগে টিকিট বুকিং দিতে হবে।
এর ফলে আপনি সেই বন্ধের সময় টিকিটের যে দাম থাকবে সেই দামের থেকে কোন কিছু অংশে
কম দামে বিমানের টিকিট কিনতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের পেইমেন্ট কোম্পানি
রয়েছে যারা তাদের বিভিন্ন ধরনের কার্ড যেমন ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট
করলে কিছু পরিমাণ ছাড়, এছাড়াও আপনি চাইলে বিভিন্ন ধরনের ট্যুর প্যাকেজ নিতে
পারেন এতে আপনার ফ্লাইট টিকিট প্রাইস অনেকাংশে কমে আশবে।
এ ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ফ্লাইট কোম্পানির হিডেন কিছু চার্জ থাকে যেগুলো আপনাকে
জেনে নিতে হবে না হলে আপনার ফ্লাইট টিকিট প্রাইস বেড়ে যেতে পারে।প্রতিনিয়ত
সোশ্যাল মিডিয়া এবং তাদের ওয়েবসাইটে নজর রাখতে পারেন এর ফলে আপনি তাদের বিভিন্ন
ধরনের অফার সম্পর্কে খুব দ্রুত জানতে পারবেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট বুকিং
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিট বুকিং করার পূর্বে আপনাকে তাদের ওয়েবসাইট
ভিজিট করতে হবে আপনি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে বা তাদের ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন
ধরনের কন্টাক্ট ইনফরমেশন পেয়ে যাবেন সেখানে আপনি ফেসবুক কিংবা হোয়াটসঅ্যাপ
নাম্বার বা তাদের কর্তৃপক্ষের পার্সোনাল ফোন নাম্বার পেয়ে যাবেন সে অনুযায়ী
তাদের সাথে যোগাযোগ করার ফলে আপনি খুব সহজেই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের
টিকিট বুকিং করতে পারবেন।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট চেক
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের টিকিট কাটার পর যদি আপনার সেই এয়ারলাইন্স টিকিট
চেক করার প্রয়োজন পড়ে তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর
ওয়েবসাইট ভিজিট করার প্রয়োজন পড়বে।
আরো পড়ুনঃইন্ডিয়ান টুরিস্ট ভিসা পেতে কতদিন লাগে
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর ওয়েবসাইট লিংক।এই লিংকে ক্লিক দিয়ে আপনার বিমান টিকিটের পিএনআর নাম্বার বা রিজার্ভেশন কোড
এর পরবর্তীতে আপনার লাস্ট নাম লিখে সার্চ করুত।এর পরের ইন্তারফেজে আপনি আপনার
ফ্লাইট ইনফরমেশন টি দেখতে পাবেন।
শেষ কিছু কথা
আশা করছি আপনারা এই ব্লগ পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
টিকেট প্রাইস এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স টিকেট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য
জানতে পেরেছেন। প্রতিনিয়ত এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক অজানা তথ্য সবার আগে
জানতে গুগল নিউজে ফলো করে আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন।গুগল নিউজ ফলো লিংক।