উইন্ডোজ 11 তে কীভাবে ডার্ক এবং লাইট থিমের মধ্যে স্যুইচ করবেন
উইন্ডোজ এগারো তে যেভাবে ডার্ক থিম এবং লাইট থিম সুইচ করবেন। উইন্ডোজ ১১ এর সর্বশেষ সংস্করণ ইন্সটল করা বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার ডাউনলোড করা এবং উইন্ডোজ ১১ কাস্টমাইজেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পোস্ট টি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।উইন্ডোজ 11 তে কীভাবে ডার্ক এবং লাইট থিমের মধ্যে স্যুইচ করবেন এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পোস্ট টি না টেনে পড়তে থাকুন ।
উইন্ডোজ ১১ তে কীভাবে ডার্ক এবং লাইট থিমের মধ্যে স্যুইচ করবেন
ডার্ক থিম এবং লাইট থিম আমরা যখন একাধারে অনেকক্ষণ ধরে ডিভাইস চালাই
সেক্ষেত্রে আমাদের জন্য ডার্ক থিম অনেক উপকারী। আমরা প্রতিটি
ডিভাইসি ডার্ক থিম বা লাইট
থিমে চালাতে পারি অনুরূপ ভাবে আমরা উইন্ডোজ ১১
কে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আলো এবং অন্ধকার থিমে চালাতে পারি। খুব সহজেই
আমরা নিম্নের কাজগুলোর মাধ্যমে থিম সুইচ করতে পারি।
সাধারণত উইন্ডোজ ১১ তে লাইট থিম অ্যাক্টিভ করা থাকে সেটাকে আমরা
ডার্ক মোডের রূপান্তরিত করতে একটি সফটওয়্যার ইন্সটল করব এবং সেটা সেটআপ করব
চলুন জেনে নেই আমরা কিভাবে নিজেদের উইন্ডোজ ১১ তে স্বয়ংক্রিয়
ভাবে থিম পরিবর্তন করতে পারি। আপনি গিটহাব সফটওয়্যার থেকে বিনামূল্যে
ডার্ক মোডটি ডাউনলোড করতে পারেন ডাউনলোড করার জন্য গিটহাবের মেইন পেজে যান এবং
সর্বশেষ ভার্সনটি ডাউনলোড করুন ।
আরো পড়ুনঃ পরীক্ষার রেজাল্ট দেখার সহজ কিছু উপায়
পরবর্তীতে আপনি মাইক্রোসফট ষ্টোর থেকে অটো ডার্ক মোড ডাউনলোড করতে পারেন
এবং বেছে নিতে পারেন অ্যাপটি খুঁজুন এবং ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড হয়ে যাওয়ার
পরে আপনার উইন্ডোজ ১১ পিসিতে অটো ডার্ক মোড ইন্সটল করুন। আপনি যদি গিট
হাবের মাধ্যমে এগুলো করেন তাহলে আপনাকে একটি ক্লাসিক ইনস্টলেশন উইজার্ড
দেখতে ইএক্স ই ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করতে হবে।
ইনস্টলেশন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার পর অনস্ক্রিন নির্দেশনা
বলি অনুযায়ী কাজ করুন আপনি যেগুলো আশা করছেন সেগুলো জানতে পরবর্তী
বোতামে ক্লিক করুন পরবর্তী এবং সর্বশেষ ধাপে এফসি ইনস্টল করার পর আপনাকে অটো
ডার্ক মোড অ্যাপের হোম পেজে নিয়ে যাবে সেখানে আপনি উইন্ডোজ ১১
এর ডার্ক মোড অর্থাৎ অন্ধকার থিমের সিডিউল করার সমস্ত অপশন
পেয়ে যাবেন।
উইন্ডোজের সর্বশেষ সংস্করণ ইনস্টল করুন
উইন্ডোজের সর্বশেষ সংস্করণটি ইন্সটল করার জন্য
আপনার কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপে কমপক্ষে চার গিগাবাইটের রেম
প্রয়োজন, আরো থাকতে হবে এক গিগাহার্জ বা তারও বেশি গতির প্রসেসর। সিস্টেম
ফার্মওয়্যার ইউইএফআই মডে থাকতে হবে। ৬৪ গিগাবাইট ফাকা স্টোরেজ থাকতে
হবে।টিপিএম ২.০ চিপ থাকতে হবে। এগুলো থাকলে আপনি খুব সহজেই উইন্ডোজের
সর্বশেষ সংস্করণটি নিজেদের ল্যাপটপে বা কম্পিউটারে ইন্সটল করতে পারবেন।
আপনি কি উইন্ডোজ 11 কাস্টমাইজ করতে পারেন
বর্তমানে উইন্ডোজ ১১ কাস্টমাইজেশন করার জন্য অনেক ধরনের পদ্ধতি রয়েছে আপনি কি
উইন্ডোজ ১১ কাস্টমাইজ করতে পারেন। চলুন জেনে নেয়া যাক আমরা কিভাবে
আমাদের উইন্ডোজ ১১ কে আরও সুন্দর করতে পারি। আমরা বিভিন্নভাবে এটা
কাস্টমাইজ করতে পারি যেমন থিম পরিবর্তন করা, লক স্ক্রিন কাস্টমাইজেশন
করা।স্টার্ট স্ক্রিন কাস্টমাইজ করা ইত্যাদি।
খুব সহজেই লক স্ক্রীন কাস্টমাইজের জন্য প্রথমত আমাদের কম্পিউটারের সেটিংসে
চলে যাব পরবর্তীতে সেটিংস থেকে আপনি লক স্ক্রিন অপশনটি খুঁজে বের করবেন
এরপর সেই লক স্ক্রীনে ঢুকে স্ক্রীন কাস্টমাইজেশনের প্রতিটি অপশন পেয়ে
যাবেন। এখানে আপনি লগইন স্ক্রিনে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ লুকিয়ে রাখতে চাইলে
সেটাও পারবেন।
আপনি সেখানে আপনার লক স্ক্রিন ওয়ালপেপারের জন্য ফটো সেট করতে পারবেন এবং বিকল্প
তে ক্লিক করে ফটো ব্রাউজ করতে পারবেন।বর্তমান সময়ে উইন্ডোজ ইউজার
ইন্টারফেজে আপনি অনেক ধরনের পরিবর্তন ঘটাতে পারেন উইন্ডোজ ১১ তে থিম
ব্যবহারের মাধ্যমে খুব সহজ উপায়ে ভিসুয়াল এক্সপেরিয়েন্স
কাস্টমাইজেশন করা যায়।
উইন্ডোজ ১১ ডিফল্ট রূপে আপনাদের আটটা থিম অফার করে। আপনি পরবর্তীতে চাইলে
আরো থিম মাইক্রোসফট স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিজেদের কম্পিউটারে সেটআপ করতে
পারেন। থিম পরিবর্তনের জন্য আমাদের ডেস্কটপে ডান ক্লিক করে কাস্টমাইজেশন
ইন্টারফেজে চলে যেতে হবে। সেখানে আপনি উইন্ডোজ ১১ থিম গুলোর তালিকা
দেখতে পাবেন।
আরো পড়ুনঃ মোবাইল দিয়ে অনলাইনে ইনকাম করার সহজ উপায়
থিম গুলোর মধ্যে যে কোন একটি থিম নির্বাচন করুন। এবং সেই কাস্টমাইজেশন বাটন
থেকেই আপনি নতুন থিম অ্যাড করার অপশন পাবেন এবং আপনার
থিমগুলোর পরিবর্তন করতে পারবেন।স্টার্ট স্ক্রিন কাস্টমাইজেশনের জন্য
আপনিকম্পিউটারের স্টার্ট ক্লিক করে ড্রপডাউন মেনু থেকে সেটিংস
নির্বাচন করবেন এবং কাস্টমাইজে ক্লিক করবেন।
পরবর্তীতে ব্যক্তিগত বিভাগে হোম সিলেক্ট করে সেখানে আপনি স্ট্যাটাপ আইটেম গুলো
দেখতে পাবেন সেগুলোতে ক্লিক করুন এবং সেখানে থেকে আপনি নিজের
ইচ্ছামত কাস্টমাইজ করতে পারবেন কাস্টমাইজ করার পরবর্তী
ধাপে পরিবর্তন সংরক্ষণ করতে ঠিক আছে প্রেস করুন।
উইন্ডোজ ১১ ইন্সটল করার নিয়ম
উইন্ডোজ ১১ ইন্সটলের জন্য প্রথমে আপনার কম্পিউটারের মিনিমাম যে
রিকুয়ারমেন্ট সেগুলো পূরণ করতে হবে অর্থাৎ আপনার কম্পিউটারে ৬৪
গিগাবাইট ফাঁকা স্টোরেজ থাকতে হবে হবে, টিপিএম ২.০ চিপ থাকতে হবে
, আরো প্রয়োজন এক গিগাহার্জ বা তারও বেশি গতির প্রসেসর , আরো একটি জিনিস
খেয়াল করতে হবে যেন আপনার কম্পিউটার সিস্টেম ফার্মওয়্যার ইউএফআই মোডে
থাকে মিনিমাম
এই রিকোয়ারমেন্টস গুলো পূরণ করার পর আপনি উইন্ডোজ ১১ খুব সহজে
ইন্সটল করতে পারবেন ।আপনার কম্পিউটার থেকে এগুলো দেখার
পরে উইন্ডোস ডট আইএসও ফাইলটি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে
নিতে হবে। তারপর আপনি আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে খুব সহজেই
উইন্ডোজ ১১ ইন্সটল করে নিতে পারেন।
ল্যাপটপে কিভাবে সফটওয়্যার ডাউনলোড করব
বর্তমান সময়ে আমরা নিজের কাজ অনেক দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে করার জন্য ল্যাপটপ
এবং কম্পিউটারের ব্যবহার করে থাকি। বিভিন্ন কাজের জন্য আমাদের অনেক সফটওয়্যার
ডাউনলোড করার প্রয়োজন পড়ে। কিন্তু বেশিরভাগ সফটওয়্যার ডাউনলোড করার
সাইট গুলোতে অনেক হ্যাকাররা সুযোগ এর অপেক্ষায় বসে থাকে।
আপনার অজান্তেই সফটওয়্যার ডাউনলোড করার সময় সেই হ্যাকাররা আপনার
পার্সোনাল ডাটা নিয়ে নিতে পারে । তাই এ ধরনের ঝুঁকি
এড়াতে আমাদের প্রয়োজন সব সময় সফটওয়্যার ডাউনলোড করার সময় সতর্কতা
অবলম্বন করা। আমি নিম্নে কয়েকটি ওয়েবসাইটের নাম বলতেছি যেগুলো থেকে আপনি
ল্যাপটপে খুব সহজেই সফটওয়্যার ডাউনলোড করতে পারবেন ঝুকিহীনভাবে।
আপনারা ফাইল হিপ্প এই সাইট থেকে প্রায় 20000 সফটওয়্যার পেয়ে যাবেন যা
১৬ টি ক্যাটাগরিতে বিভক্ত। এই সাইটটি থেকে আপনার সফটওয়্যার ডাউনলোডের
ক্ষেত্রে কোন প্রকার ঝামেলা পোলাতে হবে না আপনি খুব সহজে এখান থেকে আপনার
প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে পারবেন। নিনটি অন্যতম নিরাপদ
একটি সাইট সফটওয়্যার ডাউনলোডের জন্য।অধিকাংশ মানুষ নিনটি ব্যবহার করে তাদের
নিজেদের প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ডাউনলোড করার জন্য । এই সাইটের
সফটওয়্যার গুলোতে কোনো রকম ভাইরাস থাকেনা।
কিভাবে উইন্ডোজ ১০ সেটাপ দিতে হয়
উইন্ডোজ টেন সেটআপ দেয়ার নিয়ম আমরা খুব সহজেই ল্যাপটপে কিংবা কম্পিউটারে
উইন্ডোজ টেন ইন্সটল দিতে পারি ডেস্কটপ কম্পিউটারে যেভাবে উইন্ডোজ ইন্সটল করা যায়
ঠিক সেভাবেই আপনারা ল্যাপটপে উইন্ডোজ সেটআপ করতে পারেন। সাধারণত একটি
অপারেটিং সফটওয়্যার উইন্ডোজ।
উইন্ডোজ টেন মাইক্রোসফট দ্বারা ডেভলপ করা সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম ২০১৫
সালের ২৯ শে জুলাই উইন্ডোজ প্রকাশিত হয়। পেনড্রাইভ থেকে খুব সহজে আমরা
উইন্ডোজ দিতে পারি একটি ইউএসবি ড্রাইভ বা পেনড্রাইভ সংগ্রহ করে মাইক্রোসফট এর
ওয়েবসাইট দিয়ে সেখান থেকে উইন্ডোজ টেন মিডিয়া ক্রিয়েশন টুল ডাউনলোড করুন অথবা
ডাউনলোড মাইক্রোসফট উইন্ডোজ 10 লিখে গুগলে সার্চ দিলে আপনারা এটা পেয়ে যাবেন।
সেখান থেকে ডাউনলোড করার পর মিডিয়া ক্রিয়েটর টুল ডট ই এক্স সি ফাইলটি
ইন্সটল করতে হবে সেখান থেকে দুইটি অপশন দেখানো হবে আপনাকে দ্বিতীয় অপশন অর্থাৎ
ক্রিয়েট ইনস্টলেশন মিডিয়া সেখানে সিলেক্ট করে
ল্যাঙ্গুয়েজ এডিশন আর্কিটেকচার সিলেক্ট করে প্রয়োজনীয় অপশন দিয়ে
নেক্স বাটনে ক্লিক করুন পরবর্তীতে আইসো ফাইল সিলেক্ট করে নেক্সট বাটনে ক্লিক
করুন। এখন সেভ বাটনে ক্লিক দিলে আপনার উইন্ডোজ টেন ইনস্টলেশন এর কাজ
শেষ।
উইন্ডোজ ১১ এর সুবিধা
বর্তমান সময়ের সর্বশেষ উইন্ডোজ ভার্সন অর্থাৎ উইন্ডোজ ১১ এর প্রধান অনেক
সুবিধা রয়েছে এর মধ্যে অন্যতম সুবিধা হল গ্রাফিক্যাল পরিবর্তন। উইন্ডোজ
১১ তে আরো নতুন ভাবে অ্যাড করা হয়েছে এডাপোটিভ কারসার , ফ্রেশ আইকন সিস্টেম
ট্রে , কাস্টমার নোটিফিকেশন, এবং আরও এড করা হয়েছে ফ্লোটিং লগইন
স্ক্রিন এবং নতুন করে ডিজাইন করা টাচ বার এড করা হয়েছে,
উইন্ডোজ ১১ ইউজার ইন্টারফেজে বিশাল পরিবর্তন ঘটিয়েছে যা ব্যবহারকারীদের
সাথে ডিভাইসের স্ক্রিনের মিল রাখে। উইন্ডোজ ১০ এর তুলনায়
উইন্ডোজ ১১ এর অপারেটিং সিস্টেম অনেক দ্রুত কাজ করে এর কারণ হলো উইন্ডোজ
১১ তে রয়েছে শক্তিশালী ট্রাস্ট ম্যানেজার যা সহজেই সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিটের
কাজ ব্যবস্থাপনাকে কন্ট্রোল করতে পারে।
আরো পড়ুনঃ ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করার সঠিক নিয়ম
সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিটের বা সিপিইউ এর নব্বই শতাংশ ক্ষমতার ব্যবহারের
পরও এক্সেল এবং ফটোশপের মতো সফটওয়্যার স্বাচ্ছন্দ্য ব্যবহার করা যায়।
পাশাপাশি উইন্ডোজ ১১ আক্রমণাত্মক ভাইরাস ঠেকাতে অনেক নিরাপত্তা সুবিধা যুক্ত
করা হয়েছে পাশাপাশি ডিফেন্ডার হিসেবে মাইক্রোসফট তাদের নিজস্ব এন্টিভাইরাস
অ্যাড করেছে।
উইন্ডোজ ১১ সিস্টেম হার্ডওয়ারের উন্নতির ফলে গেমারদের দিবে দুর্দান্ত
গেমিং অভিজ্ঞতা এখানে ব্যবহারকারীরা উচ্চ ফ্রেমে অসাধারণ গ্রাফিক্স
অভিজ্ঞতা লাভ করবে। লোড টাইম পূর্বের থেকে অনেক দ্রুত হবে উইন্ডোজ ১১
তে আরও থাকছে একশোর বেশি হাই কোয়ালিটি পিসি গেম ও নতুন গেম খেলার সুজন যা
পিসির জন্য এক্স বক্স গেম পাস বা আল্টিমেট এর জন্য সহজ লভ্য করা
হয়েছে। এ আর এম ভিত্তিক গুলোতেও উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারে নতুন
পদ্ধতির অনুমোদন দিয়েছে প্রযুক্তি জায়ান্ট মাইক্রোসফট।
উইন্ডোজ ১১ থিম ডাউনলোড
উইন্ডোজ এগারো তে আটটি থিম দেয়া থাকে সেটিং থেকে আপনারা থিমগুলো
কাস্টমাইজ করতে পারেন । যদি সেই থিমগুলোর বাহিরে আপনাদের থিম অ্যাড করার
প্রয়োজন পড়ে তাহলে আপনারা কম্পিউটারের সেটিংসে গিয়ে থিমস
অপশনে যাবেন পরবর্তীতে সেই থিমগুলো আপনাদের পছন্দ না হলে
আপনারা সেখানে গেট মোর থিমস ইন দা স্টোর অপশন পাবেন সেখানে ক্লিক
দিলেই মাইক্রোসফট স্টোরে নিয়ে যাবে আপনাদের মাইক্রোসফট স্টোর থেকে
থেকে আপনারা আপনাদের নিজেদের পছন্দমত থিম ডাউনলোড করে নিতে পারেন এবং
পরবর্তীতে সেই থিম আপনার কম্পিউটারে এড করার জন্য থিমে গেলেই সব
ধরনের অপশন পেয়ে যাবেন।
আমি কি উইন্ডোজ 11 বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারি
বর্তমানে উইন্ডোজ ১১ এক ধরনের পাবলিক বেটা হিসেবে উপলব্ধ।আপনি চাইলেই উইন্ডোজ
১১ সরাসরি কোন ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন না আপনি যদি নিজের
কম্পিউটারে আগে থেকেই উইন্ডোজ 10 ব্যবহার করে থাকেন তবেই আপনি সেখান থেকে
উইন্ডোজ ১১ ফ্রি উইন্ডোজ আপডেট বা আপডেটের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারকে উইন্ডোজ
১১ তে রূপান্তর করতে পারবেন।
আপনার কম্পিউটারে যদি উইন্ডোজ ১১ আপডেট এফেইলেবল থাকে তবেই আপনি ফিচার আপডেট টু
উইন্ডোজ 11 নামে আপডেট দেখানো হবে সর্বশেষে আপনি ডাউনলোড এবং
ইন্সটল বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে নতুন উইন্ডোজ ১১ কম্পিউটারের ডাউনলোড করে
নিতে পারবেন।
শেষ কিছু কথা
আশা করছি আপনি উইন্ডোজ 11 তে কীভাবে ডার্ক এবং লাইট থিমের মধ্যে স্যুইচ
করবেন এ সম্পর্কে আমাদের ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
এছাড়াও আপনি windows 11 এর সুবিধা সম্পর্কিত অনেক অজানা তথ্য জানতে
পেরেছেন। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং অজানা তথ্য সবার আগে
জানতে google নিউজে ফলো দিয়ে আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন।
গুগল নিউজ ফলো লিংক